5 Easy Facts About ঢাকার বিখ্যাত শর্মা Described

কেউ পাতা নিয়ে শাস্ত্রীয় গান গাইতে পারেন, কেউ ফুল নিয়ে গজল গান আবার কেউ ডাল তুলে গীত গাইতে পারেন। সামগ্রিকভাবে কাওয়ালিতে সবকিছুই আছে।

কাওয়ালি ফার্সি, উর্দু, হিন্দিসহ আরো নানা স্থানীয় ভাষায় রচিত হতো। বাংলা ভাষায়ও কাওয়ালি গান রচিত হয়েছে।

প্রাপ্তিস্থান: ডিস্টিলারী রোড, গেন্ডারিয়া

➣ কারও কারও ধারণা, অজানা check here লতাপাতা ও বৃক্ষে(বিশেষ করে ঢাক বৃক্ষ) আচ্ছাদিত বা ঢাকা স্থানকে পরিষ্কার করে এই শহর গড়ে তোলা হয় বলে এর নামকরণ করা হয় ঢাকা।

প্রাপ্তিস্থান: ১ শ্রীশ দাস লেন, বাংলাবাজার

ঢাকার নামকরণ নিয়ে হাজারো ইতিহাস ও ধারণা কথিত আছে। বলা হয় রাজা বল্লাল সেন নির্মিত ঢাকেশ্বরি মন্দির নামের ঢাক + ঈশ্বরী থেকে ঢাকা শব্দের উৎপত্তি। ঢাকার ইতিহাস যেন অতলস্পর্শী চাদর মুড়ানো ঠিক যেন নির্দিষ্ট গন্তব্যহীন পথের ভ্রমণকাহিনী।

ছবির ক্যাপশান, আধ্যাত্মিক গানগুলো অনেকটা ঈশ্বরের সাথে কথোপকথনের মতো হয়।

আর্মেনীয় গির্জা, ☎ +৮৮০ ২ ৭৩১ ৬৯৫৩। ১৭৮১ সালে নির্মিত চার্চটি ঢাকায় আর্মেনীয় সম্প্রদায়ের স্মৃতিচিহ্ন বহন করছে। অন্য সব ক্যাথলিক/ব্যাপ্টিস্ট চার্চ থেকে এই চার্চ সম্পূর্ণ আলাদা। এখনও আর্মেনীয়দের অবশিস্ট বংশধর এই চার্চের রক্ষনাবেক্ষন করছে। ঐতিহ্যবাহী এই চার্চের সাথে জড়িয়ে আছে ঢাকায় আর্মেনীয়দের ইতিহাস। অনুমানিক সপ্তদশ শতকের শুরুর দিকে দুই একজন করে আর্মেনীয় বণিক ঢাকায় আশা শুরু করে।ধারনা করা হয় তাদের নাম অনুসারে পুরান ঢাকার আরমানিটোলার নামকরন করা হয়।

তারা মসজিদ পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মসজিদের গায়ে এর নির্মাণ-তারিখ খোদাই করা ছিল না। জানা যায়, আঠারো শতকে ঢাকার 'মহল্লা আলে আবু সাঈয়ীদ'-এ (পরে যার নাম আরমানিটোলা হয়) আসেন জমিদার মির্জা গোলাম পীর (মির্জা আহমদ জান)। ঢাকার ধণাঢ্য ব্যক্তি মীর আবু সাঈয়ীদের নাতি ছিলেন তিনি। মির্জা মসজিদ নির্মাণ করেন। ‌মির্জা সাহেবের মসজিদ হিসেবে এটি তখন বেশ পরিচিতি পায়। ১৮৬০ সালে মারা যান মির্জা গোলাম পীর। পরে, ১৯২৬ সালে, ঢাকার তৎকালীন স্থানীয় ব্যবসায়ী, আলী জান বেপারী মসজিদটির সংস্কার করেন। সে সময় জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয় মসজিদটির মোজাইক কারুকাজে।

৫৬একর এলাকায় একটি সম্পূর্ণ আবাসিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। 

♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)

আজহার কমফোর্ট কমপ্লেক্স (৫ম তলা), গ-১৩০/এ প্রগতি সরণি, মধ্যবাড্ডা, ঢাকা-১২১২

তাই কাওয়ালি গানগুলো সাধারণত ছোট হয় না। একেকটি গানের ব্যাপ্তি ১৫ মিনিট এমনকি ৩০ মিনিট পর্যন্ত হতে পারে।

প্রসিদ্ধ খাবার: বটি কাবাব প্রাপ্তিস্থান: নাজিরা বাজার মোড়

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *